গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর
বিষয়ঃ ইতঃপূর্বে বাস্তবায়িত উদ্ভাবনী ধারণা, সহজিকৃত ও ডিজিটাইজকৃত সেবার ডাটাবেজ।
1 |
2 |
3 |
4 |
5 |
6 |
7 |
ক্রমিক নং |
ইতঃপূর্বে বাস্তবায়িত উদ্ভাবনী ধারণা, সহজিকৃত ও ডিজিটাইজকৃত সেবা/আইডিয়ার নাম |
সেবা/আইডিয়ার সংক্ষিপ্ত বিবরণ |
সেবা/আইডিয়াটি কার্যকর আছে কি-না/ না থাকলে কারণ |
সেবা গ্রহীতাগণ প্রত্যাশিত ফলাফল পাচ্ছে কি-না |
সেবার লিংক |
মন্তব্য |
১ |
সরকারী ও বেসরকারী মেডিকেল/ডেন্টাল কলেজে বিদেশি শিক্ষার্থীর ভর্তির আবেদন অনলাইনে গ্রহন সংক্রান্ত সেবা সহজীকরণ |
মেডিকেল/ডেন্টাল কলেজে এমবিবিএস/বিডিএস কোর্সে শিক্ষার্থী ভর্তি নীতিমালা-২০২০ অনুযায়ী সরকারী ও বেসরকারী মেডিকেল/ডেন্টাল কলেজে ভর্তিচ্ছু বিদেশি শিক্ষার্থীর ভর্তির আবেদন ম্যানুয়াল পদ্দতিতে গ্রহন করা হতো। বর্ণিত নীতিমালার বিধান অনুযায়ী ভর্তিচ্ছু বিদেশি শিক্ষার্থীর ভর্তির আবেদন সংশ্লিষ্ট দেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে প্রেরণের পর পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় আবেদন সমূহ স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরে প্রেরণ করে। স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর শিক্ষার্থীদের মার্কস সমতাকরণ সম্পন্ন করার পর যোগ্য শিক্ষার্থীগন মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়ে থাকেন। এ প্রক্রিয়ায় শিক্ষার্থীদের ভর্তির আবেদন দাখিলের ক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত সময়সীমা প্রতিপালনে ব্যত্যয় ও মার্কস সমতাকরণ ব্যতীত বেসরকারী বেসরকারী মেডিকেল কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি এবং অনৈতিক তদবিরসহ বিভিন্ন অনিয়মের উদ্ভব ঘটতো।
সেবাসহজীকরণ: মেডিকেল/ডেন্টাল কলেজে এমবিবিএস/বিডিএস কোর্সে শিক্ষার্থী ভর্তি নীতিমালা-২০২১ অনুসরণপূর্ক বিদেশি শিক্ষার্থীদের আবেদন অনলাইনে গ্রহনের ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়। |
সেবাটি কার্যকর |
হ্যাঁ সেবা গ্রহীতাগণ প্রত্যাশিত ফলাফল পাচ্ছে। অনলাইনে আবেদন গ্রহনের সুযোগ সৃষ্টি হওয়ায় সরকার নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে শিক্ষার্থীদের আবেদন গ্রহন নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে। অনলাইনে আবেদন না করে কোন শিক্ষার্থী মার্কস সমতাকরণ ব্যতীত সরাসরি কোন বেসরকারী মেডিকেল কলেজে ভর্তি হতে না পারায় দালাল চক্রের অপতৎপরতা বন্ধ করা সহজ হয়েছে। |
|
|
২ |
বেসরকারী মেডিকেল/ডেন্টাল কলেজ এ এমবিবিএস/বিডিএস কোর্সে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি কার্যক্রম কেন্দ্রীয় ভাবে অনলাইনে সম্পন্ন করন |
পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা), স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর এর অধীন প্রতিবছর এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়ে থাকে। প্রতি বছর প্রায় লক্ষাধিক ছাত্র-ছাত্রী উক্ত ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে থাকে। ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর অনলাইনে আবেদন গ্রহন করা হয় এবং ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হবার পর সরকারি মেডিকেল এ ভর্তিযোগ্য ও অপেক্ষমান ছাত্র-ছাত্রীদের তালিকা প্রকাশ করে এবং সরকারি মেডিকেল/ডেন্টাল কলেজ এ ভর্তি কার্যক্রম ও ২য় দফা মাইগ্রেশন সম্পন্ন হবার পর পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা), স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর হতে বেসরকারি কলেজ সমূহে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। বেসরকারী কলেজ সমূহ নীতিমালা অনুসারে পৃথক ভাবে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করে। বিগত দিনের অভিজ্ঞতায় দেখা যায় যে, বেসরকারি কলেজ সমূহ উক্ত ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনার সময় বিভিন্নভাবে অনৈতিক বিষয়ের আশ্রয় নিত যেমন: অনুমোদিত আসন সংখ্যার বেশি ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করানো, অনুমোদনহীন/অনমোদন বাতিলকৃত/স্থগিতকৃত কলেজে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করানো, অকৃতকার্য ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করানো, মেধাক্রম লঙ্গন করে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করানো, অনুমোদিত ভর্তি ফি এর অতিরিক্ত অর্থের বিনিময়ে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করানো, মেধাবি-গরীব ছাত্র-ছাত্রী যাচাই-বাচাই এ অনিয়ম ইত্যাদি। এছাড়াও একজন শিক্ষার্থী একের অধিক প্রতিষ্ঠানে আবেদন করার জন্য আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হত এবং হয়রানির শিকার হত। সেবাসহজীকরণ: ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষ হতে বেসরকারি মেডিকেল/ডেন্টাল কলেজে এমবিবিএস/বিডিএস ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি কার্যক্রম পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা), স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর এর মাধ্যমে কেন্দ্রীয় ভাবে অনলাইনে সম্পন্ন করে তালিকা প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত গ্রহীত হয়। এতে করে ভর্তিচ্ছু ছাত্র-ছাত্রী ও তাদের অভিবাবকগন অযথা হয়রানীর শিকার হতে মুক্ত হবেন, সময়ক্ষেপন রোধ করা যাবে এবং মেধাবি শিক্ষার্থীগন মেধাক্রম অনুসারে পছন্দসই প্রতিষ্ঠানে সরকার অনুমোদিত ভর্তি ও টিউশন ফি দিয়ে ভর্তি হতে পারবে। |
সেবাটি কার্যকর |
হ্যাঁ সেবা গ্রহীতাগণ প্রত্যাশিত ফলাফল পাচ্ছে। অনলাইনে আবেদন গ্রহনের সুযোগ সৃষ্টি হওয়ায় মেধাবি শিক্ষার্থীগন মেধাক্রম অনুসারে পছন্দসই প্রতিষ্ঠানে সরকার অনুমোদিত ভর্তি ও টিউশন ফি দিয়ে ভর্তি হতে পেরেছে। কেন্দ্রীয় অনলাইনে আবেদন না করে কোন শিক্ষার্থী সরাসরি কোন বেসরকারী মেডিকেল কলেজে ভর্তি হতে না পারায় অপতৎপরতা বন্ধ করা সহজ হয়েছে। |
http://dgme.teletalk.com.bd/mbbs/nongov/ |